18upchoti !

Enjoy daily new desi sex stories at 18upchoti erotic literature forum. Also by creating an account here you will get exclusive access to features such as posting, discussion, & more. Feel free to sign up today!

Register For Free!
  • Activate dark mode by clicking at the top bar. Get more features + early access to new stories, create an account.
  • Thread Author
উনি মানসিক ভাবে উন্মাদ। মাহামান্য আদালত সেই কারনে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে ……. এই অপরাধ উনি করেননি সজ্ঞানে । ওনাকে তাই পাঠানোর ব্যাবস্থা করা হোক কোন মানসিক হাঁসপাতালে ।
“না ও উন্মাদ নয়,উন্মাদ আমরা।আমরা সবাই উন্মাদ”
কয়েকমাস আগে-
শ্মশান থেকে গ্রাম প্রায় ৩ কিমি রাস্তা।এর আগেও বহুবার এই রাস্তাটা পায়ে হেঁটে পেরিয়ে এসেছে বকুল।সেই দুদিকে ধানের ক্ষেত,ডান দিকে বয়ে যাওয়া কাঁসাই নদী,ফুরফুরে নদীর বাতাস ,পাখীদের কুহুতান সবই বকুলের অতি পরিচিত। কিন্তু আজ সবই অচেনা লাগছে তার কাছে । প্রায় ২ বছর আগে পেটের দায়ে ওড়িশার একটি খনিতে পেটের দায়ে কাজ করতে যেতে হয় বকুলকে। বাড়িতে নতুন কচি বউ আর বাবা মা। দিদিদের সেই কোন ছোট বেলাতে বিয়ে হয়ে গেছে। বাকুলের ৪ দিদির বিয়ে দিতে তার বাবার সব টাকাপয়সা শেষ হয়ে গেছে।তাই বকুলের বাবা মা জানে গরীবের মেয়ে জন্মালে কি কষ্ট করে মানুষ করতে হয়। তার ওপর দুই মাতব্বর হারাধন সাঁই আর ঝর্না মণ্ডলের কাছে অনেক টাকা ধার আছে। খুব একা লাগত মন খারাপ লাগত তাও নিজেকে বারবার এই বোলে বোঝাত ওদের খাবার তো আমাকেই জোগাড় করতে হবে আর তার দিদিদের বিয়ের টাকার দেনাও মেতাতে হবে তাকে। আর চিন্তারও কিছু নেই গ্রামের মানুষ পানের সুপুরির মতই একে ওপর কে চেনে। সত্যি বকুল এর গ্রাম মোহনচক এখনও ফেসবুকি জীবন থেকে বহু ক্রোশ দূরে রয়ে গেছে। সেই গাঁয়েই শেষমেশ এরকম একটা দুর্ঘটনা ! দুচোখ ভিজে যায় বকুলের । বাপ মাকে শেষ বার সেই দুবছর আগে দেখেছিল। কিন্তু সবশেষ, ভেবেছিল নতুন জামা কাপড় ওদের জন্য নিয়ে যাবে এবারের পুজোয় ।

৩টে খুন পরপর দুদিনে । যে গাঁয়ে এর আগে কখনো খুন হয়নি তা নয়। বকুলের স্পষ্ট মনে আছে পাড়ার মানিক খুড়ো নিজের বউটাকে বালিশ চাপা দিয়ে মেরে ফেলেছিল, কিন্তু এইরকম নয়। আজই ভোররাতে খবর পেয়ে ফিরেছে বকুল। শরীর এখনো চরম ক্লান্তি, চোখ দুটো বুঝে আসছে। সকাল থেকে গাঁয়ে কত মানুষের আনাগোনা। কত সাংবাদিক, কত নেতা-মন্ত্রী, পুলিশ। দেখলে চোখ ধাঁধিয়ে যায়। গোয়েন্দাদের একটি দল সেই সকাল থেকে গ্রামের সহজ সরল মানুষগুলোকে জেরা করে যাছে। ওদের ভয়ে গ্রাম প্রায় ফাঁকা হয়ে গেছে। ওদের থেকেই বকুল জেনেছে, এই খুন নাকি কোন উন্মাদের কাজ, সে এই গাঁয়েরই মানুষ। আমেরিকা বলে কোন এক দেশ আছে সেখানে নাকি এই রকম ঘটনা প্রায়ই ঘটে। সবার ই একই চিন্তা –একদিকে উন্মাদ, আর একদিকে পুলিশ আর গোয়েন্দার উৎপাত। তাই প্রানের ভয়ে সবাই এদিক ওদিক যে যার কুটুমবাড়িতে ভীর জমিয়েছে। যেতে পারেনি শুধু টিয়া আর বকুল। মনেমনে আফসোস করে কি বা বয়স মেয়েটার ! স্বামী দূরে থাকে, বিয়ের পর আর বাপের বাড়িও যায়নি। বকুল এর খুব মায়া হয় টিয়ার জন্য।একটু পয়সাবালা বাড়ির মেয়ে হলে হয়ত আজ কলেজে পড়ত , এতো কম বয়সে সংসারের দায়িত্ব নিতে হতনা।

মেয়েটা সত্যি খুব ভয় পেয়ে গেছে। গত পরশু রাতে খুন হল পাশের বাড়ির ঝর্না কাকি আর গতকাল রাতে খুন হল বকুলের বাবা-মা । সেই মৃতদেহগুলো কি নৃশংস, নাড়িভুঁড়ি পেট চিরে বেরিয়ে এসেছে আর একটা মোমের পুতুল সেই গভীর ক্ষতের মধ্যে প্রায় গেঁথে দেওয়া । টিয়ার মুখ ফুটে সকাল থেকে কোন কথা বেরয়নি, শুধুই কেঁদেছে মেয়েটা। বাচ্চা হয়নি বলে কত কথা শুনতে হয় মেয়েটাকে। মাঝের এই কয়েকটা বছর গ্রামে কি হয়েছে তার কোন খবরই নেই বকুলের। হারাধন খুড়োর মোবাইল থেকে তার মা মাঝে মাঝে তাকে ফোন করত কিন্তু কোনদিন টিয়ার সাথে কথা হয়নি। বউয়ের সাথে দেখা হল কিন্তু এই ভাবে দেখা হোক তা ও চায়নি। হটাৎ করেই থমকে দাঁড়ায় বকুল। সকালে হারাধন খুড়ো ওদের বাড়িতে এসেছিল।হারাধন খুড়ো টিয়া কে নিয়ে গেছে নিজের বাড়িতে সারা গ্রাম ফাঁকা বলে। টিয়া তখন পুকুর পারে স্নান করছিল । “বকুল তুই একদম চিন্তা করিস না তোর বউ আমার ঘরে থাকবে, তুই মা বাবার চিতাতে আগুন দিয়ে শান্তিতে বাড়ি ফের…” কথাগুলো বলার সময় হারাধন খুড়োর চোখদুটো লোভেতে চিকচিক করছিল। বয়স ৫০ এর ছুঁইছুঁই হলেও বুড়োর শরীরে রস এখনো ভালই রয়েছে।

মোহনচক গ্রামে হারাধন খুড়োর ভয়েতে বাঘে গরু তে একঘাটে জল খায়, তারপর তার সুদের জালে তে জরিয়ে আছে ঘোটা গ্রামের মানুষ। তার ওপর আগের বছর পঞ্চায়েত সভাপতি হয়েছেন। তার সুদ যারা শোধ করতে পারেনি তাদেরকে ফাঁদে ফেলে তাদের সম্পওি ছিনিয়ে নিয়েছেন। তাই বুড়োর কথা শুনে বেচারি টিয়ার মুখটাই শুকিয়ে গেছিল। তখন হয়ত বকুল ভাবেনি , কিন্তু এখন জানিনা বারবার মনে হচ্ছে টিয়াকে ওভাবে খুড়োর বাড়িতে পাঠানো ঠিক হয়নি। বকুল একদম গ্রামের মুখে সামনে এসে দাঁড়ায়। “টিয়া নিশ্চয়ই এখনো খুড়োর বাড়িতে আছে একদম ওকে নিয়ে বাড়ি ফিরি” মনে মনে বলে ওঠে বকুল। চার মাথা মোরটা থেকে ডানদিকে বেঁকে যায় বকুল , কিছুটা ওদিকে গিয়ে হারাধন খুড়োর বাড়ি অশ্বত্থতলায় । চারতলা বিশাল বড় পাকা বাড়ি। এক লোহার গেট বিশাল বড় বাড়ির সামনে রয়েছে । বকুল গেটটা থেলে বাড়ির ভেতর ঢোকে, কিন্তু কাউকেই দেখতে পায় না। নিচের একতলাতে টিয়ার নাম ধরে ডাকে কিন্তু কোন উত্তর আসেনা। হটাৎ দোতলা থেকে হাসির শব্দ শুনতে পায়। আস্তে আস্তে বকুল ওপরে ওঠে, ওপরের সবকটা ঘর বন্ধ কিন্তু একটা ঘর থেকে কথার আওয়াজ সুনতে পায়। কৌতহোল বসত জানলার ফাঁক দিয়ে উঁকি মারতেই তার মাথা ঘুরে যায়, একি দেখছে সে। ঘরে হারাধন খুড়োর কোলের ওপর টিয়া বসে আছে তার পড়নের লাল কাপড় টা সরেগেছে। ব্লাউজ থেকে তার বিশাল স্তন দুটো বেরিয়ে আসবার জোগাড়, বুড়ো আয়েশ করে তার রসাল ঠোঁট দুটো নিজের ঠোঁট সাথে জরিয়ে আয়েশ করে চুমু কাছে আর টিয়ার স্তন দুটো আয়েশ করে টিপে যাছে।

টিয়াঃ আ ছাড়ুন না আর কতক্ষণ ধরে চুষবেন।
হারাধনঃ ছাড়ব বলে তো ধরে নিয়ে আসিনি সোনা, আজ সারা দিন পড়ে আছে তোকে আজ আয়েশ করে খাবো।
টিয়াঃ এই দু বছর ধরে তো কম খেলেন না। এই বার একটু সবুর করে খান আমি তো আর পালিয়ে যাছিনা।
হারাধনঃ আমার টাকা শোধ না করে পালিয়ে যাবি কোথায়, তোর পেটের ওই পাপটাকে কবে বিদায় করবি
টিয়াঃ করবো ঠিক করবো, আর এই পাপ তো আপনার দেওয়া খুড়ো।

হারাধন একটা বিছিরি হাঁসি হেসে টিয়াকে ফেলে দিলো খাটের ওপর, আস্তে নিজের জামা খুলে টিয়ার ওপর শুয়ে টিয়ার ঠোঁট দুটো চুষতে লাগলো। সেই সাথে একহাত দিয়ে টিয়ার ব্লাউজটা খুলে ছুঁড়ে ফেলে দিলেন মাটিতে। ঠোঁট চোষা ছেড়ে এই বার মন দিলেন টিয়ার দুই ভারি স্তন ওপর। ফর্সা স্তন ওপর দুটো বাদামি কিশমিশ সাইজ এর বোঁটা দুটো খুড়োর হাতের ছোঁয়া পেয়ে তাদের উপস্তিত জানান দিছে। খয়েরী রংয়ের বোঁটার চারপাশে খুড়ো চুমু খেতে লাগলেন আস্তে আস্তে করে আর সাথে সাথে কামড়াতেও লাগলেন একটু একটু। টিয়ার মুখ দিয়ে সুখের শীৎকার বেরিয়ে এল আহ আহ আহ আহ আহ আহ একটু আস্তে খান দয়া করে।এবার খুড়ো একটা স্তন পুরো টা পুড়ে দিয়ে ভেতর থেকে জিভ দিয়ে চুষতে লাগলেন। সুখের সাগরে টিয়া ছটফট করতে করতে খুড়োর চুল গুলো খামছে ধরে। স্তনের বোঁটা মুখের ভিতর থাকা অবস্থায় ঠোঁট দিয়ে চাপ দিতে থাকে তারপর ক্রমশ ঠোঁটের চাপ কমিয়ে দিয়ে চাপ ছেড়ে দেয়। আর অন্য হাত দিয়ে অন্য স্তন দুটো চটকাতে থাকে। খুড়ো টিয়ার ভারী নিতম্ব দুই হাত দিয়ে ধরে টিয়াকে খাটের ওপর দাড় করিয়ে দেয়। নিজের ধুতিটা একটানে খুলে ফেলে দিলো আর সঙ্গে সঙ্গে ৯ ইঞ্চি লম্বা ও ৩ ইঞ্চি চওড়া এনাকোন্ডা সাপ বেরিয়ে এল । নে এটাকে একটু শান্ত কর এই বার সোনা। টিয়া কোন কথা না বলে মুখে পুড়ে ললিপপ এর মতো করে চুষতে থাকে। আজ সে দু বছর ধরে সে খড়োর দাসি বাকুলের মা বাবা ধারের টাকা শোধ করতে না পারায় তাকে তুলে দিয়ছে খুড়োর হাতে। হটাৎ একদিন টিয়া জানতে পারে সে মা হতে চলেছে কিন্তু গরীবের বাড়িতে খুশির বদলে নেমে আসে দুঃখের ছায়া তারা এই বাচ্চা চায় না । ফলে খুড়ো এবং ঝর্না চাচির সাথে পরামর্শ করে এই বাচ্চা টা কে সরিয়ে দিতে বলে। কিন্তু একটা মা কি করে তার বাচ্চাকে মেরে ফেলবে তাই টিয়া ঠিক করে এই চার জনকে খুন করবে। তিনটেতে সরিয়ে দিয়েছে এখন শুধু একটা বাকি।

হারাধনের শীতকার হঠাত আর্তনাদে পরিনত হয়। এতক্ষন লজ্জায় ও কষ্টে দুচোখ বুজে নিয়েছিল বকুল। সামনের দিকে তাকিয়ে দেখে সায়ার ফাঁক থেকে একটা ভোজালি বার করে হারাধন খুড়োকে কুপিয়ে চলেছে টিয়া। আর ওর ঠিক পাশেই রাখা মোমের একটা পুতুল, ঠিক যেন কোন বাচ্চা মেয়ে। দরজা ভেঙে ফেলার জন্য প্রচণ্ড জোরে জোরে দরজায় ধাক্কা দিতে থাকে বকুল। এতো সহজে দরজা ভেঙে ফেলা অসম্ভব। হারাধন খুড়োর আর্তনাদের তীব্রতাও কমে আসে ভেতর থেকে । পরিবেশ কিছুক্ষনের মধ্যে শান্ত হয়। দরজা খুলে বেরিয়ে আসে টিয়া, ভিজে যাচ্ছে রক্তে সারা শরীর । আতঙ্ক, ঘৃণা ও বিস্ময়ের সাথে নিষ্ঠুর ওই মেয়েটার দিকে তাকায় বকুল। ওকে অবাক করে হেঁসে ওঠে টিয়া। “এই নাও তোমার মেয়ে তোমাকে এই চিঠিটা লিখেছে। ভুলে গেছিলাম আমি তোমায় দিতে” কাঁপতে কাঁপতে কোনরকমে চিঠিটা বকুল ধরে । ওকে পাশ কাটিয়ে চলে যায় টিয়া। বকুল চিঠিটা খুলে পড়তে শুরু করে। চিঠি টা খুলে অবাক হয়ে যায় তার কারন এটা তো টিয়ার হাতে লেখা
চিঠি

মা, তুমি বাবাকে বলছনা কেন? বাবা যদি জানে আমি পৃথিবীতে আসছি, বাবা কত খুশি হবে তা কি তুমি জানো? মা, আমি সব শুনেছি। আজ সকালে হারাধন দাদু, ঝর্না থাম্মা, দাদু ও থাম্মা সবাই আলোচনা করছিল। মা, ওদের আমাকে নিয়ে এতো কিসের দুশ্চিন্তা। আমি কন্যাভ্রুন কিনা তা পরীক্ষা করতে লাখো টাকা লাগবে। আমাদের তো দুবেলা ভাত জোটেনা, এতো টাকা লোকের থেকে ধার নিয়ে নষ্ট করবে শুধু আমি কন্যাভ্রুন কিনা তা দেখার জন্য? মা ওরা তোমাকে কাল শহরে নিয়ে যাবে, তুমি যেওনা মা। আমি তোমায় বলছি আমি কন্যাভ্রুন। মা, তোমার কষ্ট তো আমি ই বুঝব। একটা মেয়ের কষ্ট তো আরেকটা মেয়েই বোঝে।
একি করলে মা! আমি তোমায় বলেছিলাম যেওনা। দেখলে সবাই বুঝে গেলো আমি মেয়ে। আমার খুব ভয় করছে মা। আমি লুকিয়ে ওদের কথা শুনেছি। হারাধন দাদু বলেছে আমাকে নষ্ট করে দিতে। আবার লাখো টাকা নষ্ট। মা, তুমি বাবাকে একবার বল, দেখবে বাবা কিছুতেই এভাবে আমায় নষ্ট করতে দেবেনা। মা তুমি কাঁদছ? কেঁদোনা মা। ওদের ও বা কি দোষ বল, গরীবের বাড়িতে মেয়ে এলে, তার বিয়ে দেওয়া, বাজে লোকের নজর থেকে সরিয়ে রাখা- সব মিলিয়ে খুব কষ্টের ব্যাপার। মা, ওরা কাল তোমায় আবার শহরে নিয়ে যাবে। তুমি যেওনা মা। আমি বাঁচতে চাই। আমি তোমার চুল বেঁধে দেবো, তোমার মাথা থেকে উকুন বেছে দেবো, মা তুমি যেওনা।

মা, আমার খুব ভয় করছে। কি একটা জিনিষ ওরা তোমার যোনিদ্বার দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করাচ্ছে। মা, ওদের বারন কর, মা আমার খুব লাগছে। এভাবে আমায় খুন করোনা মা। মা…
এরপরে হয়ত কিছু লেখা হয়েছিল কিন্তু সেই লেখাটা জলের দাগে প্রায় লেপটে গেছে। ওটা জল নয়, টিয়ার অশ্রু। চোখ দিয়ে ঝরঝর করে জল পড়তে থাকে বকুলের ও। মনে মনে বলে ওঠে “না ও উন্মাদ নয়, উন্মাদ আমরা। আমরা সবাই উন্মাদ” হয়ত জীবনে বহুবার এই একি কথা চিৎকার করে চেঁচিয়ে উঠবে বকুল।
 

Love reading at 18upchoti? You can also share your stories here.
[ Create a story thread. ]
Top