প্রিয় পাঠক বর্গ আজ আমি তোমাদের নিয়ে যাব একটি সত্য ঘটনার প্রেক্ষাপটে গ্রামের নাম রামনগর চৌকিদার বাড়ী ।কয়েক যুগ আগে রামনগর কাঁচারীর দক্ষিণদিকে ফাঁকা মাঠের মধ্যে যে বাড়ীটি বগানে ঘেরা আম ,জাম, নারিকেল, কলাবাগানে ও বা বাগানের সমাহারে এক হিন্দু চৌকিদার ফটিক চন্দ্র সরকারের বাড়ী ।ফটিক চৌকিদার মারা গেছে অনেক বছর হল রেখে গেছে এক ছেলে ও স্ত্রী কুসুমবালা কে। ফটিক চন্দ্র সরকার যবে মারা যায় ত়খন ছেলের বয়স মাত্র ১৩ বছর , তার আগের বছর তাঁকে ভারতে পড়াশোনার জন্য পাঠায় নদীয়া জেলার নাজিরপুর এক আত্মীয় মামা শশুর ক্ষেত্র মোহন সরকারের বাড়ী । ছেলে সিদ্ধেশ্বর সরকার সেখানে কোনও ভাবেই ভর্তি হইতে না পেরে পরবর্তীতে বগুলা আসে এক বছর পর মা কুসুমবালা বাংলাদেশ থেকে আসলে তাঁর সাথে জ্ঞাতি নিশিকান্ত বাওয়ালীর বাড়ী সেখান থেকে বগুলা পূর্ব পাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হয় অষ্টম শ্রেনীতে ।১৯৮৯ সালে নবম শ্রেণিতে উঠার সময় রেজাল্ট দেওয়ার দিন টেলিগ্রাফ যায় সিদ্ধেশ্বরের নামে তাঁর বাবা মারা গেছে । শুনে কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে যায় ।